ইমেইল মার্কেটিং কি? কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং শুরু করবেন? গাইড 2023

আমাদের ফোন নাম্বার এর মতোই এখন গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ এবং ব্যক্তি প্রয়োজনীয় মাধ্যম হয়ে দাড়িয়েছে ইমেইল। আর এই গুরুত্বপূর্ণ এবং অতীব প্রয়োজনীয় মাধ্যমকে কাযে লাগিয়েই আজ অনেকে মার্কেটিং কাজ চালিয়ে নিচ্ছে।

অনলাইন পণ্য মার্কেটিং এর ক্ষেত্রেও ইমেইল এর ভূমিকা অনেক। তো যাই হোক অনেকেই জানতে চান এই মার্কেটিং সমন্ধে। হ্যা, বলছি ইমেইল মার্কেটিং এর কথা। সবার জানার এই আগ্রহ থেকেই আজ আমরা আলোচনা করব ইমেইল মার্কেটিং। পাশাপাশি উক্ত টপিকে আরও থাকবে - 

  • ইন্টারনেট মার্কেটিং কি? 
  • ইমেইল মার্কেটিং শেখার সহজ উপায়? 
  • কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করা যায়? 
  • ইমেইল মার্কেটিং করে আয় ? 
  • ইমেইল মার্কেটিং টিউটোরিয়াল? 

ইমেইল মার্কেটিং কি?

সবার আগে আমাদের মাথায় এই প্রশ্নটি চলে আসে যে এই ইমেইল মার্কেটিং মূলত কি? বা কি করা হয় এটি দ্বারা। তাই আমরা প্রথমেই এর সংজ্ঞার প্রতি আলোকপাত করব। মার্কেটিং বলতে প্রচার প্রচারণাকে বুঝানো হয় কোনো বিষয়ের। অপর দিকে একটি যোগাযোগ মাধ্যম হলো ইমেইল বা জিমেইল হিসাবেও মাঝে মাঝে ডাকা হয়। 

আর ইমেইল মার্কেটিং কথা দুটিকে একসাথে জোড়া লাগালে যা পাওয়া যায় তা হলো ইমেইলের মাধ্যমে মার্কেটিং বা প্রোমোশন করাকেই মূলত ইমেইল মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে। 

তবে ইমেইল মার্কেটিং নিয়ে জানার সাথে সাথে আরও কিছু বিষয় সম্পর্কে প্রাইমারি কনসেপ্ট রাখতে হবে। তার মধ্যে রয়েছে  স্প্যাম, বাউন্স, ইমেইল সাবজেক্ট, ইমেইল টেম্পলেট আরও অনেক কিছুই  । একটু বিস্তারিত জেনে আসা যাক। 

স্প্যামঃ প্রথমেই আসা যাক স্প্যাম নিয়ে। মার্কেটিং এর দিক দিয়ে স্প্যাম হল অনাকাঙ্ক্ষিত ইমেইল যা ব্যাবহারকারীর অনুমতি ব্যতিরেকে পাঠানো হয়ে থাকে এবং যার উদ্দেশ্য হল বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন প্রচার । আমাদের জিমেইলে স্প্যাম নামে ফোল্ডার টা আমাদের সবারই চেনা।  কিন্তু ওইটা কখনও চেক করা হয় না। কেননা এখানে যে সকম ইমেইল আসে তা অনাকাঙ্ক্ষিত বা অবাঞ্চনিয়।

সব ইমেইল সার্ভিস প্রভাইডারদেরই কিছু সলিড ফিল্টারিং সিস্টেম রয়েছে যার মাধ্যমে তারা খুব সহজে বুঝে যায় যে কোন ইমেইল ইনবক্স প্রাইমারিতে এ যাবে আর কোনটা স্প্যামের দিকে রওনা দিবে । ইমেইল বা মেইল স্প্যাম এ যাবার অনেক কারন আছে তার মধ্যে কিছু হলোঃ 

  • ১.ব্যাবহার কারীর অনুমতি না নেওয়া
  • ২. সিঙ্গেল ইমেজ পাঠানো
  • ৩.  টেক্সট ব্যতীত শুধু অনেকগুলো ইমেজ একসাথে পাঠানো, (টেক্সট ও ইমেজ এর অনুপাত ৩ঃ১ রাখা ), 
  • ৪. কিছু স্প্যামিং ওয়ার্ড বা শব্দ যেমন ফ্রী অফার বা আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট ইত্যাদি ইমেইল কন্টেন্ট বা সাবজেক্ট লাইনে এ ব্যবহার করা
  • ৫.অতিরিক্ত সিম্বল বা সাইন  এর ব্যাবহার করা
  • ৬. ব্লক লিস্ট আইপি ব্যাবহার করে ইমেইল পাঠানো
  • ৭. ইমেইল এর সাইজ ৩০ কেবি এর বেশি হওয়া
  • ৮.  এফিলিয়েট লিঙ্ক ব্যাবহার করা

এছাড়াও আরও নানা কারণে স্প্যামে যেতে পারে। 

বাউন্সঃ এরপর যে জিনিসটি আসে তা হলো বাউন্স। ইমেইল বাউন্স বলতে বোঝায় ইমেইল প্রত্যাখ্যাত হওয়া । ইমেইল বাউন্সও নানা কারনে হতে পারে তার মধ্যে কয়েকটি কারণ হল

  •  ইমেইল ইনভ্যালিড থাকলে
  •  যিনি মেইল পাবেন তার ইমেইল এ যদি ফাকা জায়গা না থাকে
  • ইমেইল প্রভাইডার সার্ভার ডাউন হলে বা কোন স্প্যাম বা আপত্তিকর কোন কিছু ডিটেক্ট করলে ।

 বাউন্সকে আবার  দুই ভাগে ভাগ করা যায় । তার মধ্যে একটি হলো 

  • হার্ড বাউন্স 
  • অপরটি হলো সফট বাউন্স 

ইমেইল ইনভ্যালিড শনাক্ত হলে হার্ড বাউন্স করার সম্ভাবনা বেশি। তবে সফট বাউন্স মূলত বাকি কারন গুলোর জন্য হয়ে থাকে সচরাচর।

ইমেইল সাবজেক্টঃ তৃতীয়তে আমাদের যা জানতে হবে তা হলো ইমেইল সাবজেক্ট কি? আমরা ইমেইল এ ঢোকার পর টাইটেল হিসাবে যতটুকু দেখতে পাই তাই হল সাবজেক্ট লাইন। ইমেইল সাবজেক্ট পড়েই বোঝা যায় বা আমরা সিদ্ধান্ত নিই যে ইমেইল টা ওপেন করব কি না । তাই ইমেইল সাবজেক্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ । এখানে একটি বিষয় মাথায় রাখা ভালো যে ইমেইল সাবজেক্ট ইমেইল এর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ এবং ৫০ শব্দের মধ্যে রাখলে ইমেইলটি খোলার বেশি সম্ভাবনা থাকে ।

ইমেইল টেম্পলেটঃ চতুর্থতে আমরা ইমেইল টেম্পলেট সমন্ধে জানব। ইমেইল টেমপ্লেট হল আমাদের পণ্য বা সেবা সম্পর্কিত যে বিজ্ঞাপন আমরা ছবিতে ডিজাইন করে ইমেইল বা মেইল এ পাঠিয়ে থাকি। এটা আমাদের ওয়েবসাইট এর সাথে লিঙ্কযুক্ত করা থাকে। আর তা ক্লিক করে চাইলে ভিজিটর ইমেইল থেকে আমাদের ওয়েব সাইটে ভিসিট করতে পারে।

ইমেইল ক্যাম্পেইনঃ পঞ্চম এই জিনিসটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর তা হলো ইমেইল ক্যাম্পেইন। ইমেইল ক্যাম্পেইন বলতে টোটাল ইমেইল সেন্ড করার প্রক্রিয়াকে বুঝানো হয়ে থাকে। ক্যাম্পেইন এর মধ্যে যা যা রয়েছেঃ 

  •  লিস্ট তৈরি করা
  • সাবস্ক্রাইবার আপলোড করা
  • সাইন আপ ফর্ম ডিজাইন করা
  • সেগমেন্ট বা গ্রুপ করা
  • ইমেইল টেম্পলেট ডিজাইন করে তা নির্দিষ্ট কাষ্টমারদের ইমেইল এ সেটা পাঠানো

ইমেইল মার্কেটিং কেন করবেন/করব? 

পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৩৪% এরও অধিক মানুষজন ইমেইল ব্যবহার করে এবং এদের ম্পধ্যে প্রায় ৯১% মানুষ বা ব্যবহারকারী গড়ে একবার করে হলেও প্রতিদিন ইমেইল চেক করে । 

সে হিসাবে ২.৫ বিলিয়ন মানুষ রয়েছেন যারা ইমেইল ব্যাবহার করে আর তা আগামী ২ বছরের মধ্যে ২.৮ বিলিয়ন এ পৌঁছাবে এমনটি আশা করা যাচ্ছে। যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে আমরাও কিন্তু নিয়মিত ইমেইল চেক করি ।

 তাই আমরা যদি মার্কেটিং শক্তি হিসাবে ব্যাবহারকারীর ইমেইল বা মেইল এ আমাদের পণ্যবা প্রোডাক্ট ও কোন অফার তা ছাড়া কোনো কুপন কোড বা বিজ্ঞাপন পাঠাই তাহলে আমাদের পণ্য ও সেবা সম্পর্কে সেই ইমেইল মালিকের ধারণা হবে এবং সে এর মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইট সমন্ধে জানবে। এবং ভালো লাগলে ভিসিট করে অনলাইনে পণ্য ও সেবাটি নিতে পারবে । ইমেইল মার্কেটিং এর অনেক সুবিধা রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম সুবিধাগুলো হলঃ

  • ১। ইহা সোশ্যাল মিডিয়া বা ফেসবুক টুইটার হতে বা থেকে অনেক বেশি (৩০% এর ও অধিক ) কার্যকরী ।
  • ২.অন্যান্য পদ্ধতিতে মার্কেটিং অনেক বেশি টাকা লাগে। তার  তুলনায় এটা অত্যাধিক সাশ্রয়ী । (বিশেষ জ্ঞাতব্যঃ ইমেইল মার্কেটিং এ প্রতি $১ ব্যয় করলে এ রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট এ আপনি পাচ্ছেন $৪৪.২৫ )
  • ৩. এটা পরিমাপযোগ্য ও অতি সহজে ব্যবহার যোগ্য যা এটার অন্যতম ফিচার।
  • ৪. মোবাইল ব্যবহারকারী কাষ্টমারদের কাছে খুব সহজেই পৌঁছানো যায় । ( পৃথিবীর ৭৫% এরও বেশি বা অধিক ইমেইল ব্যাবহারকারী তাদের স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটে নিজেদের ব্যক্তিগত মেইল চেক করে থাকে )
  • ৫. কল টু একশন এই পদ্ধতি এর মাধ্যমে ক্লায়েন্ট কে সরাসরি ওয়েবসাইট  সম্পর্কে জানানো এবং পাঠানো যায় ।

পুরো পৃথিবী জুড়ে আজ  ইমেইল মার্কেটিং এর চাহিদা দিন কে দিন বেড়েই চলেছে গাণিতিক হারে। পরিসংখ্যানে দেখানো হয়েছে যে শুধুমাত্র আমেরিকাতেই অনলাইন মার্কেটিং এর ৪৪% এরও বেশি হয়ে থাকে ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে হয় থাকে।  আর এটি বিশেজ্ঞদের দ্বারা পরিক্ষীত যে ইমেইল মার্কেটিং গড়ে ২০ % সেলস বৃদ্ধি করে ।

ইমেইল মার্কেটিং এর শুরুটা কিভাবে করবেন?

ইমেইল মার্কেটিং এর স্টেপ বা উদ্যোগ আপনি যখন নিলেন তারপর কি করবেন? নিশ্চয় এখন শুরু করতে হবে? তাহলে কিভাবে করবেন? চলুন জেনে নেয়া যাক।

ধরুন আপনি নতুন কোন ব্যবসা শুরু করলেন । কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই আপনার কাছে কোনো ব্যবসায়ীক বা মার্কেটিং এর জন্য ইমেইল না থাকারই কথা । এমতাবস্থায় আপনি যদি ইমেইল মার্কেটিং শুরু করতেই  চান তবে অনেক কাঠ খড় পোড়াতে হবে। আর  এটি করতে চান যদি তাহলে আপনাকে বহুল রিসার্চ এর মাধ্যমে ( যাকে আমরা ব্ল্যাক হ্যাট মেথডব বলি) ইমেইল বের করতে হবে।

অতঃপর আপনি সেখানে আপনার পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন বা অ্যাড পাঠাতে পারবেন। কিন্তু উক্ত পদ্ধতিতে ইমেইল মার্কেটিং করলে তা আপনি বা বা আপনার ব্যবসা এর জন্য ফলপ্রসূ কম বা আবার নাও হতে পারে । একটা উদাহরণ দিয়ে বিষয়টা পরিষ্কার করছি ।

উদাহরণ স্বরূপ- ধরে নিন আপনি আলতাব সুজ নামে নতুন একটা সু বা জুতার ব্যবসা শুরু করছেন । এই অবস্থায় আপনার টার্গেটেড কাস্টমার কারা তা আপনার জানা নেই বা জানেন না ।

এখন আপনি যদি রিসার্চ করেন ব্ল্যাক হ্যাট এর মাধ্যমে তাহলে এর মাধ্যমে যে ইমেইলগুলো কালেক্ট করবেন বা করলেন তার অধিকাংশ ইমেইলই ইনভ্যালিড হতে পারে এর সম্ভাবনা অনেক বেশি । ইনভ্যালিড ইমেইলে যদি মেইল পাঠান তবে মেইল  হার্ড বাউন্স করবে । তাছাড়া আপনি নিশ্চয় চাইবেন না যে অযথা সময় নষ্ট করে নষ্ট ইমেইল এ মেইল পাঠাতে ।

কারণ এটা সেন্ড করার পিছনে আপনার ব্যক্তিগত অবশ্যই একটা পরিমাণ ব্যয় হবে । এখানে টিপস হলো,  কিছু ইমেইল ভেরিফায়ার বা শনাক্তকারী  সফটওয়্যার এর মাধ্যমে প্রথমেই-  ইন ভ্যালিড বা নষ্ট ইমেইলগুলো বাদ দিতে হবে । সফটওয়্যার এর মধ্যে আপনি পাবেন - যেমন 

  • kickbox 
  • bulkemailchecker 

ইত্যাদি খুবই ভাল ইমেইল চেকার । এবার ইন ভ্যালিড ইমেইল বা নষ্ট ইমেইল গুলো বাদ দেবার পরে যাদেরকে আপনি ইমেইল পাঠাবেন তাদের মধ্য থেকে হয়ত ৫০% মানুষের আপনার কিংবা আপনার পণ্য বা সেবার প্রতি আগ্রহ নাও থাকতে পারে । তবে আপনি চাইলে এখান থেকে ও আপনি আপনার টার্গেট কাষ্টমারদের খুজে বের করতে পারেন খুব সহজেই। ইমেইল মার্কেটিং টুলস গুলোর সাহায্যে সহজেই ট্র্যাকিং করার যায় যে

  • কারা আপনার মেইল ওপেন করল কি করল না
  • কত টাকার পণ্য বা সেবা নিল ইত্যাদি 

ট্র্যাক করে দেখলেন যে যারা আপনার মেইল ওপেন করছে তাদের কে সেগমেন্ট বা ভাগ করে অন্য একটা লিস্ট বা তালিকাতে নিয়ে গেলেন । তবে চিন্তার বা দুশ্চিন্তার কিছু নেই এখান থেকে যদি আপনার জন্য ২% লোকও যদি সেলস এ কনভার্ট হয় তবে সেটার এমাউন্টটা ও হিউজ হতে পারে ।

ধরুন কেউ আপনার পণ্য নিলই না তার পরও তারা যদি আপনার পাঠানো ইমেইলটি ওপেন করে থাকে তাহলেই আপনি সফল ভেবে নিতে পারেন । কেননা সেলস আজ না হোক কাল হবে।  

কিন্তু আপনি তাদের কাছে পৌছাতে পেরেছেন বা তাদেরকে যে আপনার নিজের পণ্য বা সেবার ধারণা দিতে পেরেছেন এটাই অনেক । আপনার পণ্য বা সেবার ধারণা ক্রেতাদের মনে পৌছান বা সৃষ্টি করাই আপনার প্রাথমিক এবং ব্যাসিক লক্ষ্য হওয়া উচিৎ ।

কার্যকরী পদ্ধতিতে ইমেইল মার্কেটিং করবেন কিভাবে? 

এবার আসি আমাদের টার্গেটেড বা কাঙ্ক্ষিত কাষ্টমারদের ইমেইল বা মেইল কিভাবে পেতে পারবেন । সবাই এই পদ্ধতিকে হোয়াইট হ্যাট মেথড বলে থাকে । উক্ত পদ্ধতিতে আপনি কাষ্টমারদের অনুমতি নিয়েই তাদের ইমেইল কালেক্ট বা সংগ্রহ করবেন যাকে ইমেইল মার্কেটিং  এর ভাষায় ডাবল অপটিন বলে । ডাবল অপটিন বলতে বোঝায় আপনি সাইন আপ ফর্ম এর মাধ্যমে ইমেইল সংগ্রহ করবেন যাতে আমার কাষ্টমার গণ স্বেচ্ছায় সাইন আপ করবে। 

Tracking Code: 899814

অতঃপর সাইন আপ করার পরে তাদের ইমেইল ভ্যালিড কি ইন ভ্যালিড বা নষ্ট তা যাচাই করার জন্য তাদের ইমেইল এ একটা কনফার্মেশন ইমেইল কোড বা লিংক যাবে । তারা সাইন আপ করার পরে যদি সেই কনফার্ম লিংক এ ক্লিক করে তবেই তাদের ইমেইলটি লিস্ট আকারে আপনার ডাটাবেজ এ যুক্ত হবে।  আর আপনি এই পদ্ধতিকে অনুসরণ করে আপনার বিজনেসের ১০০% টার্গেটেড ও ভ্যালিড কাস্টমারদের ইমেইল খুজে পাবেন ।

এভাবেই আপনি আপনার ব্যবসার জন্য কার্যকরী ভাবে ইমেইল মার্কেটিং শুরু করতে পারবেন। আর সাফল্যের দোড় গোড়ায় পৌঁছাতে আপনার যা লাগবে তা হলো পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে। আশা করি তাহলেই সাফল্যের মুখ দেখতে পারবেন। ভালো থাকবেন দেখা হচ্ছে পরবর্তী কোনো আর্টিকেলে। সে পর্যন্ত সাথেই থাকুন। 

To Write Your Thoughts Please Login First

Login

গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় । গুগল এডসেন্স এর নিয়ম

গুগল এডসেন্স কে সোনার হরিণ ও বলা হয়। কেননা এটা খুবই মূল্যবান একটি এডভার্টিসমেন্ট একাউটন্ট। আজকে আমি আলোচনা করব কিভাবে গুগল এডসেন্স পাওয়া যায় ও...

ফেসবুক থেকে কিভাবে অনলাইনে আয় করা যায়- জানুন বিস্তারিত!!

সবচেয়ে সেরা সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম এর কথা জিজ্ঞেস করলে আপনার কাছে তার উত্তর কি হবে? নিশ্চয় ফেসবুক তাই না? হ্যাঁ, আপনার মতো ৫ বিলিয়ন মানুষের...

অনলাইন ইনকামের গোপন রহস্য- জিনে নিন এবং ধুমসে অনলাইন আয় করুন

অনলাইন ইনকাম বিষয়টি এখন একটি ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকেই চাকরি এবং পড়ালেখার পাশাপাশি অনলাইন থেকে ভালো পরিমাণে ইনকাম করছেন। আবার অনেকেই এই পেশা নতুন করে...

গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? Graphics Design করে কিভাবে আয় করবেন ?

আমরা মুভি কিংবা অ্যানিমেশন সবাই দেখে থাকি| যে কোনো ক্ষেত্রে এরকম কিছু বিষয় থাকে যেখানে গ্রাফিক্স ডিজাইন উপস্থিত। কিন্তু আমরা সেগুলো ব্যবহার করে থাকলেও ভাবি না মূল...